মোঃ সাবিউদ্দিন: বিদেশি ব্র্যান্ডের এক প্যাকেট সিগারেট পড়ে ছিল কনভেয়ার বেল্টে। উড়োজাহাজের যাত্রীরা নিজ নিজ ব্যাগ নিয়ে গেলেও কেউ এই সিগারেটের প্যাকেট নেননি। কনভেয়ার বেল্টের সঙ্গে অনেকক্ষণ ঘুরতে থাকার পর প্যাকেটটি উদ্ধার করেন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা ও কাস্টমস গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ যৌথভাবে বিমানবন্দরের কনভেয়ার বেল্ট থেকে স্বর্ণের বারগুলো জব্দ করেন।
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরিতক্ত অবস্থাযড পড়ে থাকা সিগারেটের প্যাকেট খুলে কর্মকর্তাদের চোখ ছানাবড়া। সিগারেটের প্যাকেটের ভেতরে কোনো সিগারেট ছিল না, ছিল সোনার ১৪টি বার। এর মধ্যে ১২টি বার প্যাকেটের ভেতরে এবং ২টি প্যাকেটের বাইরে স্কচটেপ মোড়ানো অবস্থায় ছিল।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. আল আমিন প্রধানের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উদ্ধার করা সোনার বারগুলোর ওজন ১ কেজি ৬০০ গ্রাম। বাজারমূল্য ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা এই সোনার বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. আল আমিন প্রধানের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উদ্ধার করা সোনার বারগুলোর ওজন ১ কেজি ৬০০ গ্রাম। বাজারমূল্য ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা এই সোনার বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, এর আগে এয়ার অ্যারাবিয়ান একটি উড়োজাহাজ আমিরাতের শারজাহ থেকে শাহ আমানতে অবতরণ করে। ধারণা করা যাচ্ছে, এই সোনা এসেছে আমিরাত থেকে। সোনা নিয়ে এলেও বিমানবন্দরে বিভিন্ন সংস্থার তদারকি দেখে ভয়ে ব্যাগ থেকে বের করে কনভেয়ার বেল্টে রেখে যায় পাচারকারীরা।